বর্তমানে তাড়াতাড়ি পপুলার হবার অন্যতম একটি উপায় হল facebook এবং instagram এ রিল আপলোড করা। হাজার হাজার মানুষ ফেসবুক এবং instagram এ তাদের রিল আপলোড করলেও সবার ভিডিও সকলের কাছে পৌঁছায় না। তবে অনেকের ভিডিও বহু লোকের কাছে পৌঁছায় এবং খুব দ্রুত তাদের ফলোয়ার সংখ্যা বাড়তে থাকে। রিল বানাতে গেলে আপনাকে বিষয়বস্তু সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে যে, কোন ধরনের রিল বানালে আপনারা খুব তাড়াতাড়ি অনেক মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারবেন। সেই বিষয়ে আজকের এই প্রতিবেদনে জানানো হলো।
নাচের চ্যালেঞ্জ: নিজে নাচের ভিডিও করে সেই ভিডিও পোস্ট করলে খুব তাড়াতাড়ি বহু সংখ্যক মানুষের কাছে আপনার ভিডিও পৌঁছে যাবে এবং রাতারাতি ফলোয়ার সংখ্যাও বেড়ে যেতে পারে।
জনপ্রিয় গানে-সিঙ্কিং: যে সমস্ত গান বর্তমানে ভাইরাল এবং জনপ্রিয় সেই সমস্ত গানে লিপ সিংঙ্কিং করে ভিডিও করলে খুব তাড়াতাড়ি আপনার রিল ভাইরাল হতে পারে।
রান্না এবং রেসিপি প্রদর্শন: রান্না এবং রেসিপির ভিডিও বর্তমানে জনপ্রিয় একটি বিষয়বস্তু।
DIY এবং ক্রাফটিং টিউটোরিয়াল: ছোটখাটো DIY এবং ক্রাফটিং এর ভিডিও করলে বহু মানুষ আপনার ভিডিও দেখবে নিয়মিত।
ফিটনেস এবং ওয়ার্কআউট রুটিন: আপনি যদি ফিটনেট টিপস এবং ওয়ার্কআউট এর রুটিন সম্পর্কে ধারণা দিতে পারেন প্রত্যেক ভিডিওতে, তাহলে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষেরা আপনার রিল দেখতে আসবেই।
ভ্রমণ এবং অ্যাডভেঞ্চার vlogs: অনেক মানুষ আছে,যারা ঘুরতে পছন্দ করেন। তারা ভ্রমণ এবং এডভেঞ্চার জাতীয় ভিডিও দেখে থাকেন ।তাদের জন্য আপনি এ ধরনের ভিডিও বানাতে পারেন।
ফ্যাশন টিপস: ফ্যাশন টিপস ভিডিও বানানোর অন্যতম একটি বিষয় হতে পারে।
মেকআপ টিউটোরিয়াল: তাড়াতাড়ি রিল ভাইরাল করার জন্য অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্ট হলো মেকআপ টিউটোরিয়াল ভিডিও বানানো।
পোষ্যর ভিডিও: আপনার পোষ্য প্রাণীর ভিডিও বানালে খুব তাড়াতাড়ি সেটি জনপ্রিয় হতে পারে। বর্তমানে বহু ইউটিউব এবং ফেসবুক চ্যানেল থেকে পোষ্য এর ভিডিও নিয়মিত আপলোড করা হয়, এবং তাদের কয়েক লক্ষ পর্যন্ত ফলোয়ার দেখা গেছে।
সঙ্গীত পরিবেশনা: আপনার যদি গানের গলা ভালো হয় তাহলে আর আপনাকে ফিরে তাকাতে হবে না। খুব তাড়াতাড়ি আপনি অনেক ফলোয়ার অর্জন করতে পারবেন।
ছোট কমেডি স্কিট: ছোট কমেডি ভিডিও করলেও মানুষ আপনার ভিডিও দেখতে আসবে।
অনুপ্রেরণামূলক বক্তৃতা: এখানে অনুপ্রেরণামূলক বক্তৃতা গুলি ও বর্তমানে trending চলছে।
ভাইরাল বিষয়বস্তু বা ট্রেন্ডিং খবর প্রতিক্রিয়া: যেকোনো ভাইরাল বিষয় সম্পর্কে যদি আপনি আপনার মতামত বা প্রতিক্রিয়া জানাতে পারেন, সেই ভিডিওগুলো খুব কম সময়ের মধ্যে অনেক মানুষের টাইমলাইনে পৌঁছে যাবে।
শিক্ষামূলক বিষয়বস্তু: শিক্ষামূলক বিষয়বস্ত অন্যতম একটি বিষয়।
মজার তথ্য: আপনি মজার মজার তথ্য ভিডিও আকারে আপলোড করতে পারেন।
শিল্প বা অঙ্কন এর ভিডিও: আপনি যদি ছবি আঁকতে পারেন বা অন্য যে কোন শিল্পকর্মে পারদর্শী হন,সেটার ভিডিও আপলোড করলেও অনেক ফলোয়ার অর্জন করতে পারবেন।
বাচ্চাদের ভিডিও: আপনার বাড়িতে যদি বাচ্চা থাকে সেই বাচ্চার দৈনন্দিন জীবনের ছোটখাটো ভিডিও আপনি রিল আকারে পোস্ট করতে পারেন।