• Please enable News ticker from the theme option Panel to display Post

Peanut-Almond: কাঠবাদাম আর চিনাবাদামের গুণাগুণ জানুন।

Peanut-Almond: কাঠবাদাম আর চিনাবাদামের গুণাগুণ জানুন।

কাঠবাদাম এবং চিনাবাদামের গুণাগুণ জানেন? সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য প্রতিদিন ডায়েটে এই বাদাম দুটি রাখুন। কারণ বাদাম আপনাকে বিভিন্ন উপায়ে স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। কিন্তু কোন বাদাম রাখবেন? চিনাবাদাম নাকি কাঠবাদাম? বিস্তারিত জানুন।

যাঁরা একটু বেশি স্বাস্থ্য সচেতন, তাঁদের দিন শুরু হয় কাঠবাদাম দিয়ে। ভেজানো আমন্ড খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, আমন্ড অনেক বেশি উপকারী। কিন্তু চিনাবাদাম কতটা বেশি স্বাস্থ্যকর?

আমন্ডের মতো চিনাবাদাম হল প্রোটিন সমৃদ্ধ। যাঁরা ভেগান বা নিরামিষ খাবার পছন্দ করেন, তাঁদের দেহে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে পারে চিনাবাদাম। তাছাড়া এতে ন’ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে।

পুষ্টির দিকে দিয়ে কিন্তু চিনাবাদামও স্বাস্থ্যকর। চিনাবাদামের মধ্যে রয়েছে নিয়াসিন (ভিটামিন বি৩), ফোলেট (ভিটামিন বি৯) এবং ভিটামিন ই রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস ও পটাশিয়াম রয়েছে।

চিনাবাদামের মধ্যে রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। এটি হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে সাহায্য করে। আমন্ডও কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করে।

ডায়াবেটিসের রোগীরা আমন্ড খেতে পারেন। একইভাবে, চিনাবাদামও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। চিনাবাদামের মধ্যে ফাইবার রয়েছে, এটি হজমের জন্য উপকারী এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।

চিনাবাদামের মধ্যে রয়েছে ‘রেসভিরেট্রল’ নামের এক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আমন্ডেও রয়েছে ফ্ল্যাভেনয়েড নামের এক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো অক্সিডেটিভ চাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে শরীরে রোগের ঝুঁকি কমায়। তাই আমন্ডের সঙ্গে চিনাবাদামও খেতে পারেন আপনি। তবে চিনাবাদাম বা কাঠবাদাম, কোনোটাই অতিরিক্ত খাবেন না।

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *